About news 24/7
Wiki Article
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এ অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রভাবশালী অন্যান্য যারা উপস্থিত হয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন: যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন,ইলন মাস্ক, মার্ক জাকারবার্গ, জেফ বেজোস এবং লরেন সানচেজ।
সেই সাথে তার 'রিমেইন ইন মেক্সিকো' বা 'মেক্সিকোতেই থাকো' নীতি তিনি পুনরায় কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছেন। সীমান্ত এলাকায় আরো সৈনিক ও জনবল পাঠানো হবে বলেও তিনি ঘোষণা দিয়েছেন।
'এলিয়েনস এনিমিস অ্যাক্ট অব ১৭৯৮' পুনর্বহাল করা হবে, যাতে কেন্দ্রীয় ও অঙ্গরাজ্যগুলো 'যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে বিদেশি গ্যাংগুলো' দমনে সর্বশক্তি প্রয়োগ করতে পারে।
গত অক্টোবর মাসে কোভিড-১৯ ধরা পড়ায় নির্বাচনি প্রচার থেকে বিরতি নিতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি।
বাবার মালিকানাধীন বিস্তৃত ব্যবসাগুলোর মধ্যে নিউ ইয়র্ক সিটি বোরো এলাকাস্থ আবাসিক প্রকল্পে সাহায্য করতেন মি.
সৌদি, কাতার ও আমিরাত সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প
তবে প্রবীণ রাজনীতিবিদদের ও জরিপকারীদের স্তব্ধ করে দিয়ে জয়ের শেষ হাসি হেসেছিলেন তিনি। ২০১৭ সালের ২০শে জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন মি. ট্রাম্প।
ছবির ক্যাপশান, বিতর্ক অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে নেমে যাচ্ছেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিলারি ক্লিনটন এবং মঞ্চে দাঁড়িয়ে মি. ট্রাম্প।
ট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতিগুলো সংরক্ষণবাদী হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেখানে ট্রাম্প দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির পর থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে শুল্ক বৃদ্ধি করেছেন।[৩১৬] ট্রাম্প প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদারদের উপর ব্যাপক শুল্ক আরোপ করেন, যার মধ্যে চীন, কানাডা এবং মেক্সিকো অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩১৭] তিনি বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)-তে আমেরিকার আর্থিক অনুদান স্থগিত করেন।[৩১৮] এপ্রিল ২০২৫-এ, ট্রাম্প ১৮০টিরও বেশি দেশের উপর ১০% বা তার বেশি শুল্ক আরোপ করেন,[৩১৯] অতিরিক্ত ৫৭টি দেশের উপর উচ্চতর শুল্ক সাময়িকভাবে স্থগিত রাখেন এবং চীনের উপর শুল্ক বাড়িয়ে ১৪৫% করেন,[৩২০] যা সামগ্রিক বাণিজ্যের গড় শুল্ক ২% থেকে আনুমানিক ২৪%-এ নিয়ে যায়।[৩২১] এই প্রস্তাবগুলি ১৯০৯ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ শুল্ক স্তরে পৌঁছায়,[৩২২] ১৯৩০ সালের স্মুট-হাউলি শুল্ক আইন-এর মাত্রার কাছাকাছি আসে,[৩২৩] এবং মুদ্রাস্ফীতির জন্য সামঞ্জস্য করার পর আমেরিকান ইতিহাসের বৃহত্তম কর বৃদ্ধি হিসেবে কাজ করে।[৩২৪]
এদিকে মিশিগান ও উইসকনসিনের ফলাফল নিশ্চিত হওয়ার আগেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজেকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
হোয়াইট হাউস থেকে সেন্ট জন'স চার্চে যাওয়ার পথে ট্রাম্প ও কর্মকর্তাদের একটি দল জুলাই ২০১৯-এ ট্রাম্প টুইট করে চার ডেমোক্র্যাট কংগ্রেসওম্যান—সবাই সংখ্যালঘু, যাদের তিনজন মার্কিনেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন—কে তাদের "যে দেশ থেকে এসেছেন" সেখানে ফিরে যাওয়ার কথা বলেন।[১৭৯] দুই দিন পর হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস মূলত দলীয় লাইন অনুযায়ী ২৪০-১৮৭ ভোটে তার "বর্ণবাদী মন্তব্য" নিন্দা করে।[১৮০] শ্বেতাঙ্গ জাতীয়তাবাদী প্রকাশনা ও সামাজিক মাধ্যম তার এই বক্তব্যকে সাধুবাদ জানায়, যা পরের কয়েকদিন ধরে চলতে থাকে।[১৮১] ২০২০ নির্বাচনী প্রচারণায়ও তিনি একই ধরনের মন্তব্য চালিয়ে যান।[১৮২] জুন ২০২০-এ জর্জ ফ্লয়েড বিক্ষোভের সময় ফেডারেল আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো বিতর্কিতভাবে হোয়াইট হাউসের বাইরে লাফায়েত স্কয়ার থেকে মূলত শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয়।[১৮৩][১৮৪] এরপর ট্রাম্প কাছাকাছি সেন্ট জন'স এপিসকোপাল চার্চে বাইবেল হাতে ফটো শুটের জন্য পোজ দেন,[১৮৩][১৮৫][১৮৬] যা প্রতিবাদকারীদের প্রতি আচরণ ও ফটো শুট উভয়ের জন্যই ধর্মীয় নেতাদের দ্বারা নিন্দিত হয়।[১৮৭] অনেক অবসরপ্রাপ্ত সামরিক নেতা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা পুলিশি বর্বরতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে মার্কিন সেনাবাহিনী ব্যবহারের তার প্রস্তাবকে নিন্দা জানান।[১৮৮]
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ বন্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি ঘোষণা দিয়েছেন। সেই সাথে যে 'লাখ লাখ অপরাধী' অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে, তারা যেখান থেকে এসেছে, সেখানে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন।
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা
ছবির ক্যাপশান, কানাডায় ২০১৮ সালে আয়োজিত জি সেভেন শীর্ষ সম্মেলনে তৎকালীন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছেন। তাদের ঘিরে আছেন যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এবং তৎকালীন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনসহ বিশ্ব নেতারা।
https://dailysabasbd.com/